মন্ত্র গুরু এসোসিয়েশন
মন্ত্র গুরু এসোসিয়েশন
আমাদের অনেক দিনের সাধনা ও পরিশ্রমের একটি ফসল আমরা একটি বিষয়ে সকলে অবগত যে কোন একাধিক বিষয়ে একজন ব্যক্তি সফল ভাবে পারদর্শি হতে পারে না। এক কথায় একজন ব্যক্তি অনেক বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হতে পারে না। আর তাই আমরা দেশ ও বিদেশের খ্যতিমান কিছু তান্ত্রিকগনের সহিত যোগাযোগ এবং সহচার্য্য লাভ করে তাদের আন্তরিক সানির্ধের এবং সহযোগিতায় আমরা এই পদক্ষেপ হাতে নিয়েছি আমরা বর্তমানে ১৭ জন বিশিষ্ট তান্ত্রিক গন যারা নিজ নিজ অক্ষে বিশেষজ্ঞ, তাদের গ্রুপ ভাবে নিয়ে তাদের সাথে সকল প্রকার পরামর্শ্য করে আপনাদের সেবা দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্চি। যার ফলশ্রুতিতে আমাদের সফলতার হার অন্নান্য তান্ত্রিকদের চাইতে অনেকাংশে বেশি তবে শতভাগ বলতে পারবো না। এতোটুকু বলতে পারবো যে আমাদের যে কোন তান্ত্রিক চিকিৎসায় আমাদের আন্তরিকতা, সফলতা ও প্রচেষ্টা পৃথিবীর যে কোন তান্ত্রিকের চাইতে কয়েকগুন বেশি। আপনি আমাদের স্বার্নিধ্যে এসে কখনও সম্পূর্ন শুন্য হস্তে ফিরে যাবেন না।
আমরা আপনাদের কে 100% কর্মক্ষম মন্ত্র শিখতে সাহায্য করবো।
আজ আপনাদের কে এশিয়া মহাদেশের ঐতিহ্যবাহী কিছু তন্ত্র,মন্ত্র, দোওয়া তাবিজ সর্ম্পকে অবগত করবো, এবং যার অনেকাংশে আমার জীবনে পরীক্ষিত। পূর্বযুগে আমাদের পূর্বশুরীরা অনেক সাধনা ও পরিশ্রম সময় ব্যায় করে যে সকল কাজ সমাধান করতেন আজও আমরা সাধারনত সেগুলো গল্পের মত শুনে থাকি কিন্তু কোন দোওয়া বা মন্ত্র যানা থাকলেও তা কাজে লাগাতে পারি না । এর জন্য দোওয়া বা মন্ত্রের কোন দোষ নেই আসলে আমাদের কাজের কমতি থাকার কারনেই আমরা সফল হতে পারি না। আমি 100% নিশ্চয়তা দিতে পারি যদি আপনি সঠিক ভরে আমার একটি মন্ত্রও পরিক্ষা করেন তবে একবারও অসফল হবেন না।
পোষ্টে আমি আমার কিছু মন্ত্র পর্যায়ক্রমে তুলে ধরলাম দেখুন চেষ্টা করে করতে পারেন কিনা। আজ আমাদের পেটের+ভাতের জন্য সময় দিতে গিয়ে আমরা এগুলোর জন্য কোন সময় ব্যায় করতে পারি না নতুবা এগুলো এক সময় কিছু লোকের অপরিরোধ্য অশ্ত্র হিসাবে কাজ করতো যা আজও সম্ভব। কারন পৃথিবীতে এমন কোন কাজের নাম নাই যা কিনা মন্ত্রের মাধ্যমে তার কিছুটা হলেও সাহায্য করা সম্ভব নয়। কিন্তু আসল দরকার সময় + শ্রম + সঠিক ভাবে পরিচালনা, আমার জানা মতে আমি দির্ঘ্য 15 বছরে দেখেছি সাধারনত সাবর তন্ত্র, উড্ডিশ তন্ত্র, উল্লক তন্ত্র, কোকা পন্ডিত, চামুন্ডা মন্ত্র, হারজে সোলাইমানী, নকশে সোলাইমানী, নকশে খিজির, তিলেশমী সোলাইমানী, মিশরীয় কারামত, লোক তন্ত্র, সাওতালী তন্ত্র, আজওয়াবে কেরামত, রুহানী আমানত, অথর্ব বেদ সহ আরও হাজারো লাক্ষ ছোট বড় নানা রকম পুস্তিকায় কোটি কোটি তন্ত্র মন্ত্রের সমাহার পাওয়া যায় এর মধ্যে আবার কতকগুলো আছে যা নিছক ব্যবসার জন্য আজগুবি বই ছাপিয়ে বিক্রি করে যা হোক আমরা লোক মুখে, বিভিন্ন কবিরাজ গুনিক, ওঝা তাদের কাছ থেকে চলমান ও কর্মক্ষম কিছু মন্ত্র আজ দেখবো এর বেশির ভাগই দেখা যায় অপভ্রংশ মন্ত্র যা আমাদের উচ্চারনে কিছুটা সামজ্জস্য হতে পারে তবুও এগুলো এভাবেই উচ্চারন করে পড়তে হবে সমস্ত তন্ত্র ও মন্ত্রের মধ্যে অপভ্রংশ মন্ত্রই একমাত্র কমপরিশ্রমে তাৎক্ষনিক ফল প্রদান করে থাকে এবং টোটকার সাথে এর অনেকাংশে মিলও রয়েছে। সাধারনত আমরা কম পরিশ্রমে অধিক ফলন পেতে আগ্রহী আর এমনিতেই আমরা আমাদের নৈতিকতা ও চরিত্রিক ত্রুটির কারনে আমরা যদি কোন সাধনা বা মন্ত্র চৈতন্য করতে যাই তবে তা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বিফলে যাওওয়ার সম্ভববনা থাকে তাই বর্তমানে আমাদের কাছে একটি পথেই আমার ব্যাক্তিগত ভাবে সহজ মনে হয় তা হলো টোটকা এবং কিছু অপভ্রংশ মন্ত্র, আমাদের পূর্বশুরীরা নানা রকম টোটকা করে অনেক সহজেই যেমন মানুষের অনেক উপকার করতে পারতো তেমনি ক্ষতিও করতে পারতো বর্তমানে টোটকার কোন বিকল্প আছে বলে আমার মনে হয় না- কারন আমরা দোওয়া তাবিজ লিখতে আমাদের যে সকল শর্ত পালন করতে হয় তা আমাদের খুব কম লোকের পক্ষেই সম্ভব আবার মন্ত্র পড়তে হলে দরকার তার চৈতন্য ঘটানো যেটা আরও কঠিন মনে হয় আমার কাছে আবার হিন্দু মন্ত্রগুলো কোন মুসলিম পড়তে গেলে সেটার ভাষাগত পরিবর্তন আনতে হয় আবার উচ্চারন করাটাও মুসলমানদের জন্য বেশ কঠিন ঠিক তেমনী কোন হিন্দু যদি তারই কোন মন্ত্র উচ্চারন করতে যায় তবে তাকে মানতে হবে নানা রকম বিধি নিশেধ তাকে তার জাত/শ্রেনী অনুসারে মন্ত্র উচ্চারন নির্দিস্ট করতে হবে নতুবা একটি মন্ত্র যেখানে তিন/সাত বার পাঠ করে কাজ করে সেখানে সারা জীবন তেলাওয়াত করেও কোন ফল পাওয়ার আকাঙ্খা করা বৃথা।।
আর টোটকা সর্ম্পকে বিস্তারিত জানতে বা শিখতে অবশ্যই আমাদের সাথে থাকতে হবে। আমার জানামতে টোনা টোটকার এতবড় সম্ভার আর কোন ঠিকানায় পাওয়া যাবে না আর আপনাদের কাছেও অনুরোধ যদি আপনার কালেকশনে এমন কোন মন্ত্র বা টোনা টোটকা থেকে থাকে তবে তা অবশ্যই আমাদের সাথে শেয়ার করে ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য জানার দরজা খুলে দিবেন।
সাধারনত প্রেম/প্রিতি-ভালোবাসা, কারও ক্ষতি সাধন, নানা রকম আজব অসুখের জন্য এগুলোর কাছে আমাদের ধরনা ধরতে হয় এবং সে সকল সমস্যা সমাধানও হয়ে যায়। কি ভাবে হয় কেন হয় এর ব্যাখ্যা আমার জানা নাই। কিন্তু হয় সেটা সত্যি।
আর বর্তমানে কোয়ান্টাম মেথড বা কোয়ান্টাম/ যোগ সাধনা এগুলোরই একটি উন্নত ভার্ষন ছাড়া আর কিছুই নয়।
আর এ সকল কিছুর মূলে রয়েছে “ত্রাটক সিদ্ধি” যা সকল তন্ত্র/মন্ত্র/দোওয়া/তাবিজের উর্দ্ধে এবং প্রবল ক্ষমতা সম্পন্ন। তবে এ বিষয়ে আর পরে আলোচনা করবো
আমরা যদি দৈনন্দীন জীবনে যে কোন কাজের আগে সময় ও কাজের শুভাশুভ লক্ষন দেখে তার পর কাজে অগ্রসর হই তবে তাতে অসফল হওয়ার সম্ভবনা 1-5%। আর প্রকৃতির এক অমঘ নিয়ম যে কোন শুভ বা অশুভ কাজের আগে অবশ্যই তা কোন না কোন ভাবে আমাদের জানিয়ে দেয় কিন্তু আমরা যারা বোঝার চেষ্টা করি তারা বুঝি কিন্তু যারা যানিনা তারা তো অন্ধকারেই। অনেকেই তো আবার হাস্যকর ভাবে তা বিশ্বাষী করতে চায় না এর সত্যতা যা হোক আপনাদের সামনে আমি কিছু আমাদের ভবিতব্য যানার নিয়ম দিলাম বিশ্বাষ হলে একটি বার পরীক্ষা করে দেখুন- তবে একটি কথা মনে রাখবেন ব্যক্তি ভেদে অবশ্যই ফলাফলের তারতম্য হবে। সেটাকে নিজের জ্ঞ্যনে বিশ্লেষন করতে হবে অথবা চাইলে কোন সমস্যার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন