আয়ুবেদ ও টোটকা
AYURVEDIC (আয়ুর্বেদ
AYURVEDIC (আয়ুর্বেদ)
কৃমি রোগ নাশকঃ
৫০ গ্রাম শামুকের চুন (পান খেতে যে চুন লাগে) নিয়ে তা রাতে কোন কাচের পাত্রে সমপরিমাণ পানি দিয়ে খুব ভালো ভাবে নারতে হবে। এবং সেই ভাবেই কোন সুরক্ষিত স্থানে রেখে দিতে হবে। এবার সকালে সেই পাত্র বের করে খুব সাবধানে উপরের পরিস্কার পানি টুকু অন্য আর একটি পাত্রে নিতে হবে, এবং এর সাথে সামান্য লবন মিশিয়ে চাঁ চামুচের দুই চামুচ কৃমি আক্রান্ত বাচ্চাকে খাওয়ালে অবশ্যই সমস্ত কৃমি মরে যায়, এতে বাচ্চার কোন রকম সমস্যা হয় না।। ( এক সপ্তাহ পরে আর এক ডোজ দেওয়া যেতে পারে)
পাথরি রোগ নাশকঃ
শাল গাছের বীজ ৩/৪ টি নিয়ে পাথরের উপর চন্দনের মতো ঘষে গাঢ় ক্বাথ বের করে প্রতিদিন পাথরির রোগীকে খাওয়ালে পাথর গুঁড়ো গুঁড়ো হয়ে প্রসাবের সাথে বের হয়ে যায়।। (অন্তত ২১ দিন খাওয়াতে হবে)।।
স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি, ক্ষুধা বৃদ্ধি ও পেট পরিষ্কার থাকার প্রয়োগঃ
শিমুল গাছের শেকড়ের ( ছোট বা কচি শিমুল হলে ভালো হয়) তাজা রস ২০ গ্রাম, ৫ গ্রাম মিশ্রীর সঙ্গে মিশিয়ে প্রতিদিন খেলে স্মৃতি শক্তি বাড়ে, পেট পরিষ্কার হয়, ক্ষুধা বৃদ্ধি হয়।।
স্তনে ব্যথা হলেঃ
কারো স্তনে ব্যথা হলে কাচা হলুদ ওধুতুরা পাতা বেটে সামান্য গরম করে স্তনেলাগালে ব্যথা নিরাময় হয়।।
বীর্য স্তম্ভন
Ø শ্বেত কুঁচের মূল তুলে স্ত্রী সহবাসকালীন মুখ মধ্যে রেখে সহবাসকরলে সহসা বীর্যপাত হয় না।।
Ø মোরগ জবাইকরার পর যদি সেইমোরগের বিচি (অন্ডকোষ) একটিকাঁচা গিলে খেয়ে ফেলা যায় তবেবীর্য রোধ হয়।
Ø আবার মোরগের বিচি (অন্ডকোষ)নিয়ে ছায়ায় শুকিয়ে সেটি ফুটোকরে কালো ধাগায় তাবিজের মতবেধে যদি স্ত্রী সহবাসের সময়কোমোরে পড়া যায় তবেওঅনেকক্ষন পর্যুন্ত বীর্য বাহীর হয়না।
নিদ্রা অধিক হইলে তার প্রতিকারঃ
সিরকা এক শিশিতে ভরিয়া তাহাকে দিনেবিশ বা পঁচিশ বার নাকে শুকিতে হইবে।ইহাতে সেই ব্যক্তির ঘুম আর আসিবেনা।।
কফ পিত্ত বাতিকের ঔষধঃ
চিরতা দুই রতি, বিছনাগ আধা তোলা,পিপুল অর্দ্ধ তোলা, গোল মরিচ অর্দ্ধতোলা, জ্যৈষ্ঠ মধু দুই আনা= সমস্ত কিছুসামান্য পরিমান আদার রসে উত্তম রুপেপিষিয়া সরিষা পরিমাণ বড়ি তৈরীকরিবে। বলবান লোকের জন্য একটিবড়ি, শিশুর জন্য ছয় ভাগের এক ভাগ,এই ভাবে মধু সহযোগে দিনে দুই তিন বারসেবনে কফ ও পিত্ত সারিয়া যাইবে।।
বুকে সর্দি বসিয়া কাশি হইলেঃ
গোল মরিচ, লবঙ্গ, বচ, শুঠ, জ্যৈষ্ঠ মধু,বাসক শিকড়ের ছাল, ব্যাকুরের শিকড়েরছাল,ম এক এক তোলা নিয়ে এর সংগেআট তোলা মিছরির সংগে মিশিয়েঅর্দ্ধসের জলে সিদ্ধ করিয়া দেড় পোয়াথাকিতে নামাইবে।এবং ভালো ছাকনিদিয়ে সুন্দর ভাবে এটাকে ছাকিতে হইবে।এক চামুচ পরিমান প্রতি চার ঘন্টা অন্তরসেবন করিতে হইবে।বুকে বেদনা হইলেবাসক পাতার সেক দিবে এতে বেদনাভালো হইবে।
৫০ গ্রাম শামুকের চুন (পান খেতে যে চুন লাগে) নিয়ে তা রাতে কোন কাচের পাত্রে সমপরিমাণ পানি দিয়ে খুব ভালো ভাবে নারতে হবে। এবং সেই ভাবেই কোন সুরক্ষিত স্থানে রেখে দিতে হবে। এবার সকালে সেই পাত্র বের করে খুব সাবধানে উপরের পরিস্কার পানি টুকু অন্য আর একটি পাত্রে নিতে হবে, এবং এর সাথে সামান্য লবন মিশিয়ে চাঁ চামুচের দুই চামুচ কৃমি আক্রান্ত বাচ্চাকে খাওয়ালে অবশ্যই সমস্ত কৃমি মরে যায়, এতে বাচ্চার কোন রকম সমস্যা হয় না।। ( এক সপ্তাহ পরে আর এক ডোজ দেওয়া যেতে পারে)
পাথরি রোগ নাশকঃ
শাল গাছের বীজ ৩/৪ টি নিয়ে পাথরের উপর চন্দনের মতো ঘষে গাঢ় ক্বাথ বের করে প্রতিদিন পাথরির রোগীকে খাওয়ালে পাথর গুঁড়ো গুঁড়ো হয়ে প্রসাবের সাথে বের হয়ে যায়।। (অন্তত ২১ দিন খাওয়াতে হবে)।।
স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি, ক্ষুধা বৃদ্ধি ও পেট পরিষ্কার থাকার প্রয়োগঃ
শিমুল গাছের শেকড়ের ( ছোট বা কচি শিমুল হলে ভালো হয়) তাজা রস ২০ গ্রাম, ৫ গ্রাম মিশ্রীর সঙ্গে মিশিয়ে প্রতিদিন খেলে স্মৃতি শক্তি বাড়ে, পেট পরিষ্কার হয়, ক্ষুধা বৃদ্ধি হয়।।
স্তনে ব্যথা হলেঃ