জ্বীন ভুত দুরকরন পরিক্ষিত মন্ত

মন্ত্রঃ-“ওঁ নমো ভগবতে ভূতেশ্বরায়,
কিল, কিল তর বায়
রুদ্র দংষ্ট্রাকরালায় বক্ত্রায়
ত্রিনয়নায় ভীষণায়
ধগধগিত পিশাঙ্গ ললাট নেত্রাম্
তীব্র কোপাললায়মিত তেজসে
পাশ-শূল-খড়্খ ডমরুক
ধনুবার্ণ মুদ্গর ভূপদণ্ড ত্রাস মুদ্রা
বেগ দশ দোর্দণ্ড মণ্ডিতায়
কপিল জটাজুট কুটার্ধ চন্দ্রধারিশে
ভস্মিরাগ রঞ্জিত বিগ্রহায়
উগ্রফণিপতি ঘটাটোপ মণ্ডিত কণ্ঠদেশায়
জয় জয় ভূত ডামরায় আত্মরুপং
দর্শে দর্শে নিরতে নিরতে সর সর চল চল
পাশেন বন্ধ বন্ধ হুঙ্কারেণ ত্রাসয় ত্রাসয়
বজ্রদণ্ডেন হন হন নিশিতি খঙ্গেন
ছিন্ন ছিন্ন শৃলাগ্রে ভিন্ন ভিন্ন
মুদ্গরেণ চূর্নয় সর্ব গ্রহাণং
আবেশয় আবেশয়।।”
প্রয়োগ বিধিঃ- উক্ত মন্ত্র সূর্য্যগ্রহণের দিন অথবা দীপান্বিতা অমাবস্যার দিন অথবা ভাদ্র অমাবস্যার দিন কোন নির্জন নদীর ধারে বা কোন শনি মন্দিরে আসনে বসে ১০০৮ বার রুদ্রাক্ষের মালায় জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধ হয়।
প্রয়োগ কালে গুগ্গুল গব্যঘৃত, সাপের খোলস, নিমপাতা একত্রে নিয়ে মন্ত্রপাঠ করতে করতে ভূত যন্ত্রণায় ক্লিষ্ট হয়ে আর্তনাদ করতে থাকে। এই সময় তার মনুষ্য জন্মের পরিচয়, বাসস্থান, বর্তমান আবাসস্থল, ভূত জন্মের কারণ এবং কি কারণে আক্রমণ করেছে ইত্যাদি প্রশ্ন করলে যথাযথ উত্তর দেয়।
অধিকতর যন্ত্রণাপ্রাপ্ত
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন