Pir-Heroes-Treasure Pursuit (পীর-বীর গহনা-সাধনা)
Pir-Heroes-Treasure Pursuit (পীর-বীর গহনা-সাধনা)
পীর-বীর গহনা-সাধনা (বলিষ্ঠদের সাধনা)
এই সাধনার দ্বারা সাধক সকল সময়ে তার একজন বিশ্বস্থ্য সহচর সাথে পাবে যার মাধ্যমে সাধক যে কোনও সমস্যা হতে নিরাপদ থাকতে পারবে, সাধারনত রাজনৈতীক হস্তিগণ এই সাধনার দ্বারা নিজের ও নিজ পরিবারের সুরক্ষার ব্যবস্থা করতে পারে এ ছাড়াও এই সাধনার সাধক গন বিভিন্ন উপকার লাভ করতে পারে। এটি অনেক সহজ একটি সাধনা যা ১৪ দিনেই সম্পন্য হয়ে থাকে, সাধনা পদ্ধতী অনেক সহজ। শুধু একজন সৎগুরুর অনুমতি নিলেই অনায়েসে এই সাধনা করে যে কেউ সাধক হয়ে যেতে পারে।
সাধনা মন্ত্রঃ পীর-বির গহনা ধুং ধু করে সওয়া সের সওয়া তোলা খায়, অসসী কোস ধাবা করে সাতসৌ কুতল আগে চলেু সাতসৌ কুতল পীছে চলে ছপ্পন সে ছুরী চলে বাবন সে বীর চলে জিসমে গঢ় গজনী কা পুরী চলে ঔরোকী ধ্বজা উখাড়তা চলে অপনী ধ্বজা টেকতা চলে সোতে কো জগাতা চলে বৈঠে কো উঠাতা চলে হাথো মে হথকড়ী গেরে পৈরো মে বেড়ী গেরে হলাল মাহী। দিঠ করে মাহী পীঠ করে পহলবান নী কুং ইয়াদ করে ঠঃ ঠঃ ঠঃ(নিজ নাম উচ্চারন করতে হবে)।
বিঃদ্রঃ এই মন্ত্রটি জিনি সাধনা করবেন তার পূর্বে অবশ্যই পূনরায় এ্যডমিনের সাথে যোগাযোগ করে উচ্চারন ও সংশধন করে নিবেন।
সাধনা বিধিঃ কোন গ্রহন কালে বা হোলির রাতে এই সাধনা শুরু করতে পারেন। প্রতিটি সাধনার ক্ষেত্রেই মনে রাখতে হবে কখনই সাধনার মাঝ পথে বিরতী দেওয়া চলবে না, বা কোন কারনে বাধ সাধলে অবশ্যই পূনরায় শুরু করতে হবে। সাধনার ক্ষেত্রে নির্জন স্থান প্রসস্থ অন্যথায় একক ঘর ব্যবহার করতে হবে, ঘরে যেনো কেউ প্রবেশ না করে, কুশ বা পাটের তৈরী মোটা চট বা কাপড়ের আসন বিছিয়ে বসবে, নিজের শরীরের কাপড় অবশ্যই স্বচ্ছ নতুন ও সেলাই বিহীন হতে হবে। নিজের সংগে চামেলী ফুলের মালা ও ফুল রাখতে হবে। সাধনার শুরু হতে শেষ অব্দি প্রদিপ জ্বালীয়ে রাখতে হবে, কখনই প্রদিপ নেভানো যাবে না, সে জন্য সাধনায় বসার পূর্বেই সেই মত প্রস্তুতী গ্রহন করবে। একবার মন্ত্র বলে, নিজের আসনের সামনে, প্রদীপের পাশে চামেলীর একটা ফুল রেখে পূজা করতে হবে। দীপকের শিখার কাছে হালুয়া ভোগ দিতে হবে। প্রতিদিন তিন মালা জপ করতে হবে। প্রতিবার মালা জপ করার পর হালুয়া ভোগ দিতে হবে এর পর মালাটাও প্রদীপের সামনে অন্য ফুলের পাশে রাখতে হবে। এই ভাবে লাগাতার “বির গহনা পীরের” সাধনা করে যেতে হবে। সাধনার শেষ দিনে অর্থাৎ চৌদ্দতম দিনে “পীর-বীর গহনা” সশরীরে প্রকট হবেন সাধকের সামনে। সাধক তখন নির্ভয়ে তাকে চামেলী ফুলের মালা পরিয়ে দেবে ও হাতে হালুয়া ভোগ দেবে। তখন থেকেই বির গহন -পীর সাধাকের সেবক রুপে কাজ করবে।
সাধনা মন্ত্রঃ পীর-বির গহনা ধুং ধু করে সওয়া সের সওয়া তোলা খায়, অসসী কোস ধাবা করে সাতসৌ কুতল আগে চলেু সাতসৌ কুতল পীছে চলে ছপ্পন সে ছুরী চলে বাবন সে বীর চলে জিসমে গঢ় গজনী কা পুরী চলে ঔরোকী ধ্বজা উখাড়তা চলে অপনী ধ্বজা টেকতা চলে সোতে কো জগাতা চলে বৈঠে কো উঠাতা চলে হাথো মে হথকড়ী গেরে পৈরো মে বেড়ী গেরে হলাল মাহী। দিঠ করে মাহী পীঠ করে পহলবান নী কুং ইয়াদ করে ঠঃ ঠঃ ঠঃ(নিজ নাম উচ্চারন করতে হবে)।
বিঃদ্রঃ এই মন্ত্রটি জিনি সাধনা করবেন তার পূর্বে অবশ্যই পূনরায় এ্যডমিনের সাথে যোগাযোগ করে উচ্চারন ও সংশধন করে নিবেন।
সাধনা বিধিঃ কোন গ্রহন কালে বা হোলির রাতে এই সাধনা শুরু করতে পারেন। প্রতিটি সাধনার ক্ষেত্রেই মনে রাখতে হবে কখনই সাধনার মাঝ পথে বিরতী দেওয়া চলবে না, বা কোন কারনে বাধ সাধলে অবশ্যই পূনরায় শুরু করতে হবে। সাধনার ক্ষেত্রে নির্জন স্থান প্রসস্থ অন্যথায় একক ঘর ব্যবহার করতে হবে, ঘরে যেনো কেউ প্রবেশ না করে, কুশ বা পাটের তৈরী মোটা চট বা কাপড়ের আসন বিছিয়ে বসবে, নিজের শরীরের কাপড় অবশ্যই স্বচ্ছ নতুন ও সেলাই বিহীন হতে হবে। নিজের সংগে চামেলী ফুলের মালা ও ফুল রাখতে হবে। সাধনার শুরু হতে শেষ অব্দি প্রদিপ জ্বালীয়ে রাখতে হবে, কখনই প্রদিপ নেভানো যাবে না, সে জন্য সাধনায় বসার পূর্বেই সেই মত প্রস্তুতী গ্রহন করবে। একবার মন্ত্র বলে, নিজের আসনের সামনে, প্রদীপের পাশে চামেলীর একটা ফুল রেখে পূজা করতে হবে। দীপকের শিখার কাছে হালুয়া ভোগ দিতে হবে। প্রতিদিন তিন মালা জপ করতে হবে। প্রতিবার মালা জপ করার পর হালুয়া ভোগ দিতে হবে এর পর মালাটাও প্রদীপের সামনে অন্য ফুলের পাশে রাখতে হবে। এই ভাবে লাগাতার “বির গহনা পীরের” সাধনা করে যেতে হবে। সাধনার শেষ দিনে অর্থাৎ চৌদ্দতম দিনে “পীর-বীর গহনা” সশরীরে প্রকট হবেন সাধকের সামনে। সাধক তখন নির্ভয়ে তাকে চামেলী ফুলের মালা পরিয়ে দেবে ও হাতে হালুয়া ভোগ দেবে। তখন থেকেই বির গহন -পীর সাধাকের সেবক রুপে কাজ করবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন